আফ্রিকার জঙ্গলে বেড়াতে গেছেন এক পর্যটক। বনের ভেতর হাঁটতে হাঁটতে গাইডের সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি।
পর্যটক: এখানে কোনো মানুষখেকো জংলি নেই তো?
গাইড: নাহ্। নেই।
পর্যটক: আপনি নিশ্চিত?
গাইড: অবশ্যই। কারণ শেষ যে মানুষখেকোটা ছিল, ওটাকে আমরা গত পরশু খেয়ে ফেলেছি!
অফিসের বস কর্মচারীদের বললেন, ‘আজ আমার মনটা বেশ ভালো। বলো, তোমাদের কী দাবিদাওয়া। আজ সব শুনব।’
এক কর্মচারী বললেন, ‘স্যার, আমরা ছুটি খুবই কম পাই। ছুটি একটু বাড়িয়ে দেওয়া যায় না?’
বস: কী রকম ছুটি চাও, বলো?
কর্মচারী: ছয় মাসের ছুটি, বছরে দুবার!
দুই মাতাল কথা বলছে।
প্রথম মাতাল: ওরে, তুই আর খাইস না।
দ্বিতীয় মাতাল: কেন?
প্রথম মাতাল: এখনই তোকে ঝাপসা দেখা যাচ্ছে। আরেকটু খেলে উধাও হয়ে যাবি!
চিকিৎসক: আপনার দাঁত ভাঙল কী করে?
রোগী: আর বলবেন না, আমার বউয়ের বানানো রুটিগুলো এত শক্ত হয়...
চিকিৎসক: বউকে বলবেন, যেন একটু নরম করে রুটি বানায়।
রোগী: বলেছিলাম বলেই তো এই দশা!
বিমানটা ছাড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই পাইলট অনুভব করলেন, তাঁর মাথার পেছনে কেউ একজন পিস্তল ঠেকিয়েছে। কর্কশ গলায় পিস্তলধারী বলল, ‘চিৎকার করবে না। আমি যা বলছি তাই করো। সোজা আমেরিকার দিকে যাও।’
পাইলট: আমরা তো আমেরিকাতেই যাচ্ছি।
পিস্তলধারী: জানি। গত দুবারও আমি আমেরিকার প্লেনেই উঠেছিলাম। হাইজ্যাকারদের জ্বালায় একবার যেতে হলো আফ্রিকা, আরেকবার আলাস্কা। তাই এবার নিজেই...
এক মাতালকে ধরে এনেছেন থানার হাবিলদার।
ইন্সপেক্টর: এটাকে নিয়ে এসেছ কেন?
হাবিলদার: স্যার, সে রাত দুইটার সময় একটা ট্যাক্সির সামনে দাঁড়িয়ে চালককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছিল।
ইন্সপেক্টর: চালককে নিয়ে এসো।
হাবিলদার: এটাই তো সমস্যা স্যার। ট্যাক্সির ভেতরে কোনো চালক ছিল না!
রেগেমেগে খেলনার দোকানে ঢুকলেন এক ভদ্রমহিলা। বললেন, ‘এই নিন আপনার খেলনা। আমার টাকা ফেরত দিন।’
দোকানদার: কেন, কেন? খেলনাটা তো খুবই ভালো। সহজে ভাঙে না।
ভদ্রমহিলা: এটা ভাঙে না। কিন্তু এটা দিয়ে আমার ছেলে ঘরের সবকিছু ভেঙে ফেলছে!
কিপটে স্বামীকে বলছে স্ত্রী, ‘ওগো শুনছ! সর্বনাশ হয়ে গেছে। আজ গলির মাথায় কয়েকটা ছোকরা গলায় পিস্তল ঠেকিয়ে বলল, “হয় টাকা-পয়সা দাও, নয়তো জান দাও”।’
স্বামী: আর তুমি টাকাগুলোই দিয়ে এলে!
৬ বছর বয়সে - আম্মু সব জানে !
৮ বছর বয়সে - আম্মু অনেক কিছু জানে !
১২ বছর বয়সে - আম্মু আসলে সব জানেনা
১৪ বছর বয়সে - আম্মু কিছুই জানে না !
১৬ বছর বয়সে - আম্মু, ধুর্,,,,
১৮ বছর বয়সে - আম্মু ব্যাকডেটেড !
২৫ বছর বয়সে - বোধয় আম্মু ই ভালজানে !
৩৫ বছর বয়সে - ডিসিসন নাওয়ার আগে, আম্মুরে জিগায়া নেই !
৪৫ বছর বয়সে - আশ্চর্য,আম্মু কেমনে করে এতো দূর পর্যন্ত চিন্তা করতে পারে !
৭৫ বছর বয়সে - ইশ, আজ আম্মু থাকলে জিজ্ঞাস করলেই আম্মু সমাধান দিয়ে দিত...
|♥| আমাদের মা এভাবেই আমাদের কে সবসময় আগলে রাখেন |♥|
৪৫ বছর বয়সে - আশ্চর্য,আম্মু কেমনে করে এতো দূর পর্যন্ত চিন্তা করতে পারে !
৭৫ বছর বয়সে - ইশ, আজ আম্মু থাকলে জিজ্ঞাস করলেই আম্মু সমাধান দিয়ে দিত...
|♥| আমাদের মা এভাবেই আমাদের কে সবসময় আগলে রাখেন |♥|
পাপ্পু: ভাই কেকের দাম কত?
দোকানদার: দুটি কেকের দাম ২৫ টাকা।
পাপ্পু: তাহলে এই একটি কেকের দাম কত?
দোকানদার: ১৩ টাকা।
পাপ্পু: ঠিক আছে, ১২ টাকায় অন্য কেকটি দিয়ে দেন।
প্রথম বন্ধুঃ আমার জীবনে একটা ইচ্ছাও পূরণ হল না। তোর কোন ইচ্ছা পূরণ হয়েছে?
দ্বিতীয় বন্ধুঃ হ্যা হয়েছে, ছোটবেলায় স্যারের হাতে চুল টানা খেতে খেতে ভাবতাম চুলগুলো না থাকলেই বুঝি ভালো হত। এখন দেখ, মাথায় একটাও চুল নেই।
অভিনয়েঃ বাবা, মা , ছেলে-(নায়ক)…
প্রথমে উদ্বোধনী গান
নায়ক নায়িকাকে দেখে, প্রেমে পড়ে ( লালা-
লাআআআআআ--লালা )
কিন্তু নায়িকা রাজি হয় না।
নায়ক অনেক কসরত করে নায়িকাকে পটায়।
[আবার গান ( লালা- লাআআআআআ-লালা )]
নায়কের বাবা নায়ককে নায়িকার সাথে দেখে :-P
*INTERVAL*
নায়কের বাবাঃ “মেয়েটা কে” :@
নায়কঃ “আমার প্রেমিকা। আমি ওকে ভালোবাসি”,
বাবা হতভম্ব :0
*CLIMAX* ( টাট.......টাডাআআ )
বাবাঃ “অসম্ভব, সে তোমার বোন হয়, সে আমার
ঔরসের সন্তান।
তুমি ওকে বিয়ে করতেপারবে না”
নায়ক *SHOCKED* :-0
( দুঃখের গান ) আকাশে বিদ্যুৎ চমকানোর পর...
*কাহিনীতে TWIST*
নায়কের
মাঃ “ব্যাটা তুমি চিন্তা করো না,আমি তোমার
বিয়ের ব্যবস্থা করবো, চিন্তা করো না।
কারন তুমি তোমার বাবার সন্তান না। উনি তোমার
বাবা না”
নায়কঃ “আমার প্রেমিকা। আমি ওকে ভালোবাসি”,
বাবা হতভম্ব :0
*CLIMAX* ( টাট.......টাডাআআ )
বাবাঃ “অসম্ভব, সে তোমার বোন হয়, সে আমার
ঔরসের সন্তান।
তুমি ওকে বিয়ে করতেপারবে না”
নায়ক *SHOCKED* :-0
( দুঃখের গান ) আকাশে বিদ্যুৎ চমকানোর পর...
*কাহিনীতে TWIST*
নায়কের
মাঃ “ব্যাটা তুমি চিন্তা করো না,আমি তোমার
বিয়ের ব্যবস্থা করবো, চিন্তা করো না।
কারন তুমি তোমার বাবার সন্তান না। উনি তোমার
বাবা না”
জহির : কেন সার, আমার পিছনে
শিক্ষক : শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শেখোনি ?
জহির : কেন সার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন ,তোর পিছনে অত শিক্ষক লাগলাম, তবুও তুই পাশ করতে পারলিনা
স্বামী : যদি আমি লটারি পেয়ে যাই, তবে তুমি কি করবে?
স্ত্রী : আমি সেই টাকার আমার ভাগের অর্ধেক-টা নিয়ে তোকে ছেড়ে চলে যাব।
স্বামী : আমি লটারি-তে ১,০০০/= টাকা পেয়েছি। এই নে ৫০০/= টাকা, আর আমার চোখের সামনে থেকে দূর হয়ে যা। কোন দিন যেন তোর এই পেতনির মত মুকখানি না দেখি।
কোনভাবেই যেন বাবা টের না পায় সেজন্য খুব সতর্ক।
দরজা খুলে দিতেই সে এ্যাজ ইউজুয়াল সালাম দিলো। তারপরে দরজা দিয়ে দিলো। বেশী রাত হয়েছে বলে তার বাবা কটমট করে তাকিয়ে আছে কিন্তু বকাবকি করছে না।
বললো, ভাত খেয়ে নাও! ছেলেটি গিয়ে টেবিলে বসেছে।
রগচটা বাবা দাঁড়িয়ে আছে পাশে।
ভয়ে ভয়ে সে খুব সতর্ক ভাবে ভাত নেয়, তরকারী নেয়, তারপরে ঠিকঠাক মত খেতে থাকে।
এরপরে ডাল নেয়, ডাল দিয়ে খেতে থাকে।
এবার বাবার দিকে তাকিয়ে দেখে বাবা চোখ বড়বড় করে তাকিয়ে আছে।
ছেলেটি খুঁজে পায় না সে কি ভুল করেছে। যেই খাওয়া শেষ হয়েছে,
- বাবা এসে মারলো জোরে একটা থাপ্পর। বললো,"হারামজাদা , তুই যে ভাত খেয়েছিস, প্লেট কই?"
আরেক লোক পানিতে ঝাঁপ দিল, সে-ও আর কোনো দিন ফিরল না।
আমি রসায়নের নতুন একটি সূত্র খুঁজে পেলাম—মানুষ পানিতে দ্রবীভূত হয়।
: দয়া করে কিছু দিন স্যার!
: তুমি মদ খাও?
: না স্যার।
: না স্যার।
: তুমি ধূমপান কর?
: না।
: জুয়া খেল?
: না।
: তুমি শিগগির আমার গাড়িতে উঠ।
: যা দেবার এখানেই দিন, স্যার।
: না, তোমাকে বাড়ি নিয়ে আমার স্ত্রীকে দেখাতে চাই যে, মদ, জুয়া, ধূমপান এ সবের সাথে না থাকলে মানুষের জীবনের কি ভয়াবহ অবস্থা হয়
এক মেয়ে বাস স্টপে দাড়িয়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করতেছিল! এক ছেলে দেখে এগিয়ে গেল! ছেলেঃ আপনার লিপস্টিক দেয়া টা খুব সুন্দর হয়েছে !
মেয়েঃ thanx !
ছেলেঃ আপনার জুয়েলারিও খুব সুন্দর হয়েছে !
মেয়েঃ (ভাব নিয়ে) জি ধন্যবাদ!
ছেলেঃ আপনার জামাটা তার থেকেও সুন্দর !
মেয়েঃ (অতিরিক্ত ভাব নিয়ে) জি ধন্যবাদ "ভাইয়্যা " !!!
ছেলেঃ আজব এতো কিছু পরার পরওআপনাকে সুন্দর লাগছে না !
এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে
রাগতভাবে বলছে,''আর একটা
ফালতু কথা বলবি,থাপ্পড় দিয়ে
তোর ৬৪ দাতঁ ফেলে দেবো।"
সেটা শুনে তাদের আরেকটা
বন্ধু বলে উঠল, "দুস্তো,আগে
জানতাম,মানুষের দাত থাকে
খুব বেশি হলে ৩২ টা,আর তুই
কিনা তাকে বলছিস,"থাপ্পড় দিয়ে
তোর ৬৪ দাতঁ ফেলে দেবো???"
তখন ১ম বন্ধু ৩য় জনকে বলল,
"আমি আগেই জানতাম তুই মাঝখানে
এসে নাক গলাবি,তাই তোরটা সহ
হিসাব করে বলেছি।"
এ
এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা
১ম দরজায় লিখা: চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লিখা: বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লিখা: ইংরেজ খাবার লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ
খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: বাড়ি নিয়া খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: হোটেলে খাইবেন লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল তাই হোটেলে খাইবেন লিখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: এসি
২য় দরজায় লেখা: নন এসি লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাইসে এসি লিখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: ক্যাশ খাইবেন
মিষ্টির দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় থরে থরে সাজানো মিষ্টি দেখে গোপালের
খুব লোভ হয়েছে। কিন্তু ট্যাকে নেই একটি পয়সাও। ভেতরে গোপাল ঢুকে দেখে ময়রার
ছোট ছেলেটি বসে আছে। গোপাল শুধায়, ‘কি-রে, তোর বাপ কই?’ ‘পেছনে। বিশ্রাম
নিচ্ছে।’ ‘তোর বাপ আমি আমি খুব বন্ধু বুঝলি? আমার নাম মাছি। ক’টা মিষ্টি
খাই? তোর বাপ কিচ্ছু মনে করবে না।’ বলেই গোপাল টপাটপ মিষ্টি মুখে পুরতে
শুরু করেছে। মিষ্টি নিমিষে শেষ হয়ে যাচ্ছে দেখে ছেলে চেঁচিয়ে বলে বলে,
‘বাবা, মাছি কিন্তু সব মিষ্টি খেয়ে ফেলছে!’ শুনে পেছন থেকে ময়রা বলে, ‘আরে
খেতে দে! মাছি আর কট্টুকু খাবে?’
গোপাল ভাঁড় একবার তার ছেলেকে নিয়ে মেলায় বেড়াতে গিয়ে ছেলেকে হারিয়ে ফেলে।
ছেলে তখন একটুও না ঘাবড়ে ‘গোপাল, গোপাল’ বলে চেঁচাতে থাকে। ছেলের চিৎকার
শুনে গোপাল ছুটে এসে ধমক দেয় ছেলেকে, ‘ছিঃ ছিঃ, আমার নাম ধরে ডাকছিস,
বাবা বলে ডাকতে পারিস না?’ ছেলে তখন বলল, ‘হুঁ, বাবা বলে ডাকি আর মেলার সব
লোক ছুটে আসুক!’
প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—
প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান !
যাত্রীছাউনিতে
বসে যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করছে এক প্রেমিক। পাশেই বসে আছে তার প্রেমিকা।
প্রেমিক তার চেহারায় গুরুগম্ভীর ভাব এনে বলল, মিতু, তোমাকে একটা কথা
জিজ্ঞেস করি। খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা।
প্রেমিকা ধরে নিল, এখন খুবই দার্শনিক টাইপের একটা কথা হবে। তাই সে সিরিয়াসলি বলল, হ্যাঁ, বলো।
প্রেমিক বলতে শুরু করল, মিতু, পৃথিবীতে চলতে হলে আমাদের অনেক কিছুরই ফারাক বুঝতে হয়, চিনতে হয়। আচ্ছা, তুমি আমাকে বলো তো, তুমি কি পাবলিক বাস আর ট্যাক্সিক্যাবের ফারাক বোঝো?
প্রেমিকা মাথা নাড়াতে নাড়াতে বলল, না, বুঝি না।
প্রেমিক এবার লাফ দিয়ে বসা থেকে উঠে বলল, তাহলে ক্যাবে যাওয়ার দরকার নেই। পাবলিক বাসেই চলো।
এক বড় চাষীর একমাত্র মেয়েকে বিয়ে করার জন্য ঘটক এক দিনমজুরকে প্রস্তাব দিলেন।
প্রস্তাব শুনে দিনমজুর বলে, আমাকে কয়েকটা দিন সময় দিন। কিছু টাকাপয়সা রোজগার করে নিই।
: টাকাপয়সা রোজগারের চিন্তা তোমাকে করতে হবে না। সব সম্পদের মালিক তো তুমিই হবে। এমনকি বাপ হওয়ার জন্যও তোমার পাঁচ মাসের বেশি অপেক্ষা করতে হবে না। সবকিছু তৈরিই আছে।
গদা: এই যে আজ আমার এত টাকা-পয়সা, বলতো আমার পিছনে কার হাত সবচেয়ে বেশি?
পদা: কার?
গদা: তোর ভাবীর।
পদা: কিভাবে?
গদা: মানিব্যাগটা তো পিছনের পকেটেই থাকে।
ছোট্ট অন্তরা আর ঝুমি, দুই বান্ধবী বসে গল্প করছে।
অন্তরাঃ বুঝলি, ঠিক করেছি, বড় হয়ে আমি কখনো বাচ্চাকাচ্চার আম্মু হব না।
ঝুমিঃ কেন?
অন্তরাঃ শুনেছি বাচ্চাকাচ্চা ডাউনলোড হতে নয় মাস সময় লাগে।
মুরগিঃ ওগো তুমি আমায় আগের চাইতে বেশী ভালোবাস কেনো?
মোরগঃ আগের চাইতে বেশী ভালোবাসবোনা! এখন যে ডিমের দাম বেরে গেছে।
ছেলেঃ মা আমি বিয়ে করেছি
মাঃ তুই বিয়ে করেছিস আমাদের বলিস কেন?
ছেলেঃ তোমাদের বিয়েতে কি আমাকে বলেছিলে?
মেয়েঃ তুমি কি আমাকে তোমার ফ্যামিলির চেয়ে বেশি ভালোবাসো?
ছেলেঃ না।
মেয়েঃ কেন??
ছেলেঃ ওকে,তাহলে শোনো,
যখন আমি হাঁটতে শিখি,পড়ে গেলে আমাকে উঠানোর জন্য তখন তুমি ছিলে না,আমার মা ছিল।
যখন আমি বাইরে ঘুরতে যেতাম,আমার আঙ্গল ধরে রাখতো আমার বাবা,তুমি ছিলে না।
আমি যখন পুতুল খেলার জন্য কাঁদতাম,তুমি আমাকে খেলনা দিতে না,আমার ভাই-বোন দিত।
আমার ফ্যামিলি আমার কাছে পৃথিবীর সবকিছুর চেয়ে সবচেয়ে বেশি মূল্যবান।
মেয়ে দেরী করে বাড়ি ফিরলো| বাবা জিজ্ঞাসা করলো “কোথায় ছিলে ?”
মেয়ে বললো -বন্ধুর বাসায় ।
বাবা মেয়ের সামনেই তার দশজন বন্ধুকে ফোন দিল …
৪ জন বললো “ও তো এখানেই ছিলো”
২ জন বললো “ওহ আংকেল.. ও তো এই মাত্র বের হয়ে গেল”!
৩ জন বললো “ও তো আমার বাসায় । পড়ছে । ও কে কি ফোনটা দিব?” !!
১ জন তো পুরাই উড়াধূরা । সে বললো “হ্যা ,বাবা, বলো…. ” !!!
ভালোবাসায় ভরে দিলাম গোলা তবু কেন গালটা তোমার ফোলা ।
হুট করে ভালোবাসা হুট করে
ছাড়াছাড়ি হুট করে হলো দোস্তি হুট করে মারামারি।
সব কিছু তুলে দিলাম যারে সে আমায় গলা টিপে মারে।
উঠতে ছিল উপরে নামায় দিলাম টাইনা আমরা কারও ভালো কোনো দিনও চাই না!
গাইতে পারি তোমার রুপের গান বয়রা তুমি নাই তো তোমার কান!
বুঝে গেছি তোমার চোখের ভাষা আমরা দুজন খুঁজতে পারি বাসা।
চাই তো বাড়ি-গাড়ি চাহিদা বিশাল ভিখিরির চাহিদা শুধু চাল আর ডাল!
চাচা হুজুর। কিন্তু তার ভাগ্নেটা একদম নামাজ পড়ে না। চাচা ভাগ্নেকে অনেক বুঝালেন। কিছুতেই কাজ হলোনা। শেষমেষ চাচা ভাগ্নেকে বললেন।
: তুই এখন থেকে নামাজ পড়লে তোকে ৫টাকা করে দেব।
ভাগ্নেতো কথা শুনে মহা খুশি। সে খুশিমনে নামাজ পড়তে গেল। নামাজ পড়ে এসে চাচাকে বললো,
: চাচা, নামাজ পড়ে এসেছি। এবার টাকা দাও।
: কিসের টাকা? তু্ই নামাজ পড়ছিস নেকী পাইছিস। তোকে আবার টাকা দেব কেন?
: চাচা, আমি জানতাম তুমি এইরকম করবা। আমিও কম যাইনা। আমি নামাজ ঠিক-ই পড়ছি। কিন্তু ওজু করিনাই।
তারপর লোকটা বলল, "হারামজাদা! আমরা টাকা দেব আর তুমি এইখানে বইসা কানে হেডফোন লাগাইয়া গান শুনবা!!!"
এক যুবক নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছে।
প্রশ্নকর্তাঃ আপনি কি সাঁতার জানেন?
উত্তরদাতাঃ সাঁতার শেখার সুযোগ হয়ে উঠেনি, স্যার।
প্রশ্নকর্তাঃ তাহলে কি ভেবে আপনি নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছেন?
উত্তরদাতাঃ মাফ করবেন, স্যার; তাহলে কি আমি মনে করব যে বিমানবাহিনীর আবেদনকারীরা উড়তে শেখার পর আসে।
লোক- এই যে, তুমি যে ভিক্ষা চাইছো, কিভাবে বুঝবো যে তুমি কানা?
ভিক্ষুক- এই যে দূরে একটা গরু দেখতাছেন, ওইটা আমি দেখতাছি না।
ডাক্তার : আপনার কি হয়েছে?
রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান! আমি মনে হয় ১০মিনিটের মধ্যে মারা যাবো।
ডাক্তার : একটু অপেক্ষা করুন, আমি ২০ মিনিটের মধ্যে ফিরে আসছি।
রোগী : ডাক্তার সাহেব, আমার খুব খারাপ লাগছে। মনে হয় আমি মরে যাবো।
ডাক্তার : কোন চিন্তা করবেন না। ওটা আমার উপর ছেড়ে দিন।
এক দাঁতের রোগী ডাক্তারের সঙ্গে ভিজিট নিয়ে তর্ক করছে।
রোগী : একটা দাঁত তোলার জন্য তিনশ টাকা! এটা তো এক মিনিটের কাজ।
ডাক্তার : আপনি চাইলে আমি আরো সময় নিয়ে তুলে দিতে পারি।
ছোটবেলার বন্ধুর সঙ্গে দেখা হলো এক লোকের। লোকটা তার বন্ধুকে চিনতে পারছিল না। বন্ধুটি বলল, আমাকে চিনতে পারছিস না? আরে আমি তোর সঙ্গে ক্লাস ফোরে পড়েছি। লোকটা কঠিন গলায় বলল, অসম্ভব। ক্লাস ফোরে আমার কোনো দাঁড়িওয়ালা বন্ধু ছিল না।
: না।
: জুয়া খেল?
: না।
: তুমি শিগগির আমার গাড়িতে উঠ।
: যা দেবার এখানেই দিন, স্যার।
: না, তোমাকে বাড়ি নিয়ে আমার স্ত্রীকে দেখাতে চাই যে, মদ, জুয়া, ধূমপান এ সবের সাথে না থাকলে মানুষের জীবনের কি ভয়াবহ অবস্থা হয়
মেয়েঃ thanx !
ছেলেঃ আপনার জুয়েলারিও খুব সুন্দর হয়েছে !
মেয়েঃ (ভাব নিয়ে) জি ধন্যবাদ!
ছেলেঃ আপনার জামাটা তার থেকেও সুন্দর !
মেয়েঃ (অতিরিক্ত ভাব নিয়ে) জি ধন্যবাদ "ভাইয়্যা " !!!
ছেলেঃ আজব এতো কিছু পরার পরওআপনাকে সুন্দর লাগছে না !
রাগতভাবে বলছে,''আর একটা
ফালতু কথা বলবি,থাপ্পড় দিয়ে
তোর ৬৪ দাতঁ ফেলে দেবো।"
সেটা শুনে তাদের আরেকটা
বন্ধু বলে উঠল, "দুস্তো,আগে
জানতাম,মানুষের দাত থাকে
খুব বেশি হলে ৩২ টা,আর তুই
কিনা তাকে বলছিস,"থাপ্পড় দিয়ে
তোর ৬৪ দাতঁ ফেলে দেবো???"
তখন ১ম বন্ধু ৩য় জনকে বলল,
"আমি আগেই জানতাম তুই মাঝখানে
এসে নাক গলাবি,তাই তোরটা সহ
হিসাব করে বলেছি।"
১ম দরজায় লিখা: চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লিখা: বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লিখা: ইংরেজ খাবার লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ
খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: বাড়ি নিয়া খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: হোটেলে খাইবেন লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল তাই হোটেলে খাইবেন লিখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: এসি
২য় দরজায় লেখা: নন এসি লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাইসে এসি লিখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: ক্যাশ খাইবেন
প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান !
প্রেমিকা ধরে নিল, এখন খুবই দার্শনিক টাইপের একটা কথা হবে। তাই সে সিরিয়াসলি বলল, হ্যাঁ, বলো।
প্রেমিক বলতে শুরু করল, মিতু, পৃথিবীতে চলতে হলে আমাদের অনেক কিছুরই ফারাক বুঝতে হয়, চিনতে হয়। আচ্ছা, তুমি আমাকে বলো তো, তুমি কি পাবলিক বাস আর ট্যাক্সিক্যাবের ফারাক বোঝো?
প্রেমিকা মাথা নাড়াতে নাড়াতে বলল, না, বুঝি না।
প্রেমিক এবার লাফ দিয়ে বসা থেকে উঠে বলল, তাহলে ক্যাবে যাওয়ার দরকার নেই। পাবলিক বাসেই চলো।
প্রস্তাব শুনে দিনমজুর বলে, আমাকে কয়েকটা দিন সময় দিন। কিছু টাকাপয়সা রোজগার করে নিই।
: টাকাপয়সা রোজগারের চিন্তা তোমাকে করতে হবে না। সব সম্পদের মালিক তো তুমিই হবে। এমনকি বাপ হওয়ার জন্যও তোমার পাঁচ মাসের বেশি অপেক্ষা করতে হবে না। সবকিছু তৈরিই আছে।
পদা: কার?
গদা: তোর ভাবীর।
পদা: কিভাবে?
গদা: মানিব্যাগটা তো পিছনের পকেটেই থাকে।
অন্তরাঃ বুঝলি, ঠিক করেছি, বড় হয়ে আমি কখনো বাচ্চাকাচ্চার আম্মু হব না।
ঝুমিঃ কেন?
অন্তরাঃ শুনেছি বাচ্চাকাচ্চা ডাউনলোড হতে নয় মাস সময় লাগে।
মোরগঃ আগের চাইতে বেশী ভালোবাসবোনা! এখন যে ডিমের দাম বেরে গেছে।
মাঃ তুই বিয়ে করেছিস আমাদের বলিস কেন?
ছেলেঃ তোমাদের বিয়েতে কি আমাকে বলেছিলে?
ছেলেঃ না।
মেয়েঃ কেন??
ছেলেঃ ওকে,তাহলে শোনো,
যখন আমি হাঁটতে শিখি,পড়ে গেলে আমাকে উঠানোর জন্য তখন তুমি ছিলে না,আমার মা ছিল।
যখন আমি বাইরে ঘুরতে যেতাম,আমার আঙ্গল ধরে রাখতো আমার বাবা,তুমি ছিলে না।
আমি যখন পুতুল খেলার জন্য কাঁদতাম,তুমি আমাকে খেলনা দিতে না,আমার ভাই-বোন দিত।
আমার ফ্যামিলি আমার কাছে পৃথিবীর সবকিছুর চেয়ে সবচেয়ে বেশি মূল্যবান।
মেয়ে বললো -বন্ধুর বাসায় ।
বাবা মেয়ের সামনেই তার দশজন বন্ধুকে ফোন দিল …
৪ জন বললো “ও তো এখানেই ছিলো”
২ জন বললো “ওহ আংকেল.. ও তো এই মাত্র বের হয়ে গেল”!
৩ জন বললো “ও তো আমার বাসায় । পড়ছে । ও কে কি ফোনটা দিব?” !!
১ জন তো পুরাই উড়াধূরা । সে বললো “হ্যা ,বাবা, বলো…. ” !!!
ছাড়াছাড়ি হুট করে হলো দোস্তি হুট করে মারামারি।
: তুই এখন থেকে নামাজ পড়লে তোকে ৫টাকা করে দেব।
ভাগ্নেতো কথা শুনে মহা খুশি। সে খুশিমনে নামাজ পড়তে গেল। নামাজ পড়ে এসে চাচাকে বললো,
: চাচা, নামাজ পড়ে এসেছি। এবার টাকা দাও।
: কিসের টাকা? তু্ই নামাজ পড়ছিস নেকী পাইছিস। তোকে আবার টাকা দেব কেন?
: চাচা, আমি জানতাম তুমি এইরকম করবা। আমিও কম যাইনা। আমি নামাজ ঠিক-ই পড়ছি। কিন্তু ওজু করিনাই।
বিমান চলছে। এক পেসেঞ্জার হঠাৎ করে হুরমুর করে প্লেনের চালকের ঘরে ঢুকে
পড়লো। চালকতো অবাক। চালককে আরোও অবাক করে দিয়ে লোকটা চালকের হেডফোনটাকে
ছিনিয়ে নিল।
তারপর লোকটা বলল, "হারামজাদা! আমরা টাকা দেব আর তুমি এইখানে বইসা কানে হেডফোন লাগাইয়া গান শুনবা!!!"
করিমমিয়ার মুলার ক্ষেত। পোকায় খেয়ে শেষ করে দিচ্ছে। তাই সে গেল কৃষিবিশেষজ্ঞের কাছে।
করিমমিয়াঃ ডাক্তারসাব, আমার মুলার ক্ষেততো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিল। এখন কি করি?
কৃষিবিশেষজ্ঞঃ আপনি এক কাজ করুন। পুরো ক্ষেতে নুন ছিটিয়ে দিন।
করিমমিয়াঃ আহা! কি পরামর্শ? নুনছাড়াই খেয়ে শেষ করি ফেইলছে আর নুন দিলেতো কথাই নেই।
প্রশ্নকর্তাঃ আপনি কি সাঁতার জানেন?
উত্তরদাতাঃ সাঁতার শেখার সুযোগ হয়ে উঠেনি, স্যার।
প্রশ্নকর্তাঃ তাহলে কি ভেবে আপনি নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছেন?
উত্তরদাতাঃ মাফ করবেন, স্যার; তাহলে কি আমি মনে করব যে বিমানবাহিনীর আবেদনকারীরা উড়তে শেখার পর আসে।
ভিক্ষুক- এই যে দূরে একটা গরু দেখতাছেন, ওইটা আমি দেখতাছি না।
রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান! আমি মনে হয় ১০মিনিটের মধ্যে মারা যাবো।
ডাক্তার : একটু অপেক্ষা করুন, আমি ২০ মিনিটের মধ্যে ফিরে আসছি।
ডাক্তার : কোন চিন্তা করবেন না। ওটা আমার উপর ছেড়ে দিন।
রোগী : একটা দাঁত তোলার জন্য তিনশ টাকা! এটা তো এক মিনিটের কাজ।
ডাক্তার : আপনি চাইলে আমি আরো সময় নিয়ে তুলে দিতে পারি।
ছোটবেলার বন্ধুর সঙ্গে দেখা হলো এক লোকের। লোকটা তার বন্ধুকে চিনতে পারছিল না। বন্ধুটি বলল, আমাকে চিনতে পারছিস না? আরে আমি তোর সঙ্গে ক্লাস ফোরে পড়েছি। লোকটা কঠিন গলায় বলল, অসম্ভব। ক্লাস ফোরে আমার কোনো দাঁড়িওয়ালা বন্ধু ছিল না।
--------------------------------------------------------
তোড়সে ব্যাট চালিয়ে লাঞ্চ আওয়ারে প্যাভিলিয়নে ফিরল এক ব্যাটসম্যান। সবাই তাকে বাহবা জানাচ্ছে, ফুর্তির চোটে বেশ খানিকটা ড্রিঙ্ক করে ফেলল সে। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই সে আবিষ্কার করল সবকিছুই সে তিনটা করে দেখতে পাচ্ছে। মহা মুশকিল! উপায়ন্তর না দেখে মাঠে যাওয়ার আগমুহূর্তে কোচকে ব্যাপারটা খুলেই বলল সে। কাঁদো কাঁদো মুখে বলল, এখন কী করব আমি, সামনে তিনটা বল ছুটে আসছে দেখলে কোন বলটা পেটাব? কোচ তাকে ধমকাধমকি না করে সান্ত্বনা দিয়ে বলল, অসুবিধা নেই, তিনটা বল ছুটে আসতে দেখলে তুমি ঠিক মাঝখানের বলটাকেই পেটাবে! ঠিক আছে?
ব্যাটসম্যান মাথা নাড়িয়ে সায় দিয়ে ফিরে গেল মাঠে। এবং প্রথম বলেই বোল্ড! প্যাভিলিয়নে ফিরে আসতেই কোচ চেঁচামেচি শুরু করল, আমি তোমাকে না বলেছিলাম তিনটা বলের মাঝখানের বলটা পেটাতে! ব্যাটসম্যান আরো কাঁদে কাঁদো মুখে বলল, ওটাই তো পিটিয়েছিলাম ! কিন্তু তিনটা ব্যাটের ডানদিকের ব্যাটটা দিয়ে পিটিয়েছিলাম যে!
-----------------------------------------------------------
এক অশিক্ষিত ভদ্রলোক এক শিক্ষিত ভদ্রলোকের একটা উপকার করে দিল।
শিক্ষিত ভদ্রলোক বলল- Thank you !
অশিক্ষিত ভদ্রলোকটা এই Thank you শব্দের অর্থ বুঝেনি।
শিক্ষিত ভদ্রলোকটা Thank you দিয়ে চলে যাওয়ার কিছুক্ষন পর- ঐ অশিক্ষিত ভদ্রলোকটা শিক্ষিত ভদ্রলোকটাকে পিছন থেকে বলতে লাগলো- “ব্যাটা, তুমি আমাকে যে Thank you বলছো- ভাল বললে তো বলছো- আর যদি ভাল না বলো- তোমার চৌদ্দ গোষ্টীরে Thank you!”
শিক্ষিত ভদ্রলোক বলল- Thank you !
অশিক্ষিত ভদ্রলোকটা এই Thank you শব্দের অর্থ বুঝেনি।
শিক্ষিত ভদ্রলোকটা Thank you দিয়ে চলে যাওয়ার কিছুক্ষন পর- ঐ অশিক্ষিত ভদ্রলোকটা শিক্ষিত ভদ্রলোকটাকে পিছন থেকে বলতে লাগলো- “ব্যাটা, তুমি আমাকে যে Thank you বলছো- ভাল বললে তো বলছো- আর যদি ভাল না বলো- তোমার চৌদ্দ গোষ্টীরে Thank you!”
-----------------------------------------------------------------
লাথি মার ভাঙরে তালা, যতসব বন্দীশালা, আগুন জ্বালা। অশিক্ষিত মাঃ খোকন, এত বাজে কথা কোথা থেকে শিখেছ?
খোকাঃ মা, এ তো আমার কথা নয়, নজরুলের কথা।
মাঃ তাহলে আর কখনো ওসব বাজে ছেলের সঙ্গে মিশবে না।
খোকাঃ মা, এ তো আমার কথা নয়, নজরুলের কথা।
মাঃ তাহলে আর কখনো ওসব বাজে ছেলের সঙ্গে মিশবে না।